ক্ষেতলাল উপজেলায় নির্দিষ্ট কোন আঞ্চলিক ভাষা নেই। আনুমানিক পাঁচ মাইল পর পর ভাষার পার্থক্য কমবেশি বুঝা যায়। উপজেলার বেশির ভাগ এলাকা জুড়ে প্রায় এক ধরনের আঞ্চলিক ভাষা প্রচলিত, যেমন -তুই ভাত খালু? (তুমি/তুই/ভাত খেয়েছ/খেয়েছিস), হাঙ্গে বায়িত আয়িস বারে (হাঙ্গে/আমাদের, বায়িত/বাড়িত, আয়িস/আসিস/এসো, বারে/একটা সম্বোধন বুঝানো হয়েছে) । অত্র উপজেলার মানুষ একটু টেনে কথা বলেন। এখানে বগুড়ার আঞ্চলিক ভাষারপ্রভাব দেখা যায়। যেমন তুই কোটে যাচ্ছু বারে (তুই কোথায় যাচ্ছিস)? এখানেবারে শব্দটি যেন অলঙ্কার কোন অর্থ বহন করে না। তবে শিক্ষিতদের একাংশ চলিত ভাষায় কথা বলেন (এদের সংখ্যা কম)।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস